Regional Center Rules & Regulations
আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা,লক্ষ্য,উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,রেজিষ্ট্রার অব জয়েন্ট ষ্টক কোম্পানিজ এন্ড ফামস এর সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন আইন XXI অব ১৮৬০ এর আওতায়” Universal Foundation (UF)” রেজিষ্টেশন নং – RAJS-493 তারিখ ১২ আগস্ট,২০২১ মূলে অত্র ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশনের এর উপর সরকার কর্তৃক অর্পিত ক্ষমতা বলে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা হেড কোয়াটারে সর্ব্ মোট ৬০০টি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা প্রণয়ণ করা হয়েছে।যা বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। ইহা সম্পূর্ণ্ অরাজনৈতিক,জনসেবামূলক ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে সারাদেশে শিক্ষা,স্বাস্থ্য,তথ্য প্রযুক্তি ও কারিগরি দক্ষতার বিকাশ ঘটানো এবং জাতীয় পর্যায়ে তার সুফল বিস্তারের লক্ষ্যে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
এই মহান দায়িত্ব পালনে সুশীল সমাজের সৃজনশীল মহৎ ব্যক্তিবর্গের Active Participation আমাদের একান্ত কাম্য। একবিংশ শতাব্দি তথ্য প্রযুক্তির যুগ।এই শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সদাশয় সরকার বাহাদুরের পক্ষে একা সম্ভব নয়। সরকারের সদিচ্ছাকে দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন । দেশের লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত/অর্ধশিক্ষত বেকার যুবক এবং যুবতীদেরকে কারিগরি ও তথ্য-প্রযুক্তির উপর যুগপোযোগী পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে ফ্রি/স্বল্প খরচে শর্ট্/সাটিফিকেট/ডিপ্লোমা কোর্স্ এর প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্মী হিসাবে গড়ে তুলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিশ্ব বাজারে সুদক্ষ জনশক্তি রপ্তানী করে আগামী প্রজন্মের শিশুদেরকে আন্তার্জাতিক তথ্য প্রযুক্তিরক্ষেত্রে এগিয়ে নেয়ার একটি নতুন কৌশল অবলম্বন করে শিক্ষা,স্বাস্থ্য,তথ্য-প্রযুক্তি ও কারিগরি জ্ঞানকে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে পৌছে দিয়ে মানব সম্পদ এর উন্নয়ন সাধন ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে কর্ম্ সংস্থানের নবতর সুযোগ সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে এই মহৎ প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়েছে।
দেশব্যাপি ফাউন্ডেশনের আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপনের নীতিমালা
১ ৷ ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশনের সহায়তায় বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র এর অনুমোদনক্রমে দেশের প্রতিটি জেলা এবং উপজেলা শহরে মোট ১০৫০টি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।
২৷ ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন এর প্রধান কার্যালয় হতে প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করার জন্য কম্পিউটারাইজড ইন্টারনেট সংযোগসহ ই-মেইল/ওযেবসাইড এবং সামাজিক যোগাযোগ সংযোগ স্থাপন করা।
৩৷ বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র এর অনুমোদনক্রমে দেশের প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপন করে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত/অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবক এবং যুবতীদেরকে আত্নকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকার ট্রেনিং যেমন – ICT programs, Medical Technology- (Allopath, Homeopathic &Vetnary etc), Languages (Korean, Japanees , English & Chainees etc) & variousTechnical Training programs, কারিগরি ও তথ্য-প্রযুক্তির উপর যুগপোযোগী পদ্বতি প্রয়োগের মাধ্যমে স্বল্প খরচে শর্ট্/সার্টিফিকেট/ডিপ্লোমা কোর্স্ এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্র্মী হিসাবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা।
৪৷গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অথমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত কর্তৃক ঘোষিত ICT Based ২০১০-২০১১ বাজেট অনুযায়ী ইউনির্ভাসল ফাউন্ডেশন এর অধীনে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়,ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি ICT ,কিন্ডারগার্টেন, স্কুল, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ,পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনসহ অনলাইন শিক্ষা প্রবর্তনে আইএসপি স্থাপন করে তথ্য প্রযুক্তিকে জনগনের শিক্ষা ও সেবামূলক কাজে ব্যবহার করে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা।
৫৷ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কারিগরি শিক্ষা বোর্ড্ এবং অন্যান্য বোর্ড্ কর্তৃক অনুমোদিত কোর্স্ সমূহের ক্ষেত্রে প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে ভর্তিকৃত শিক্ষাথীদের ছবি,শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত অনুলিপি(প্রয়োজনে শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল নম্বরপত্র যা ফেরত যোগ্য)প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে এবং প্রধান কার্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত কেন্দ্রে শুধু মাত্র ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
৬৷ বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র এর অনুমোদনক্রমে স্বাস্থ্যসেবা পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান কার্যালয় কর্তৃক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হবে। দেশের প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনার জন্য শুধু মাত্র Medical Technology এর ক্ষেত্রে প্রতি জেলাওয়ারী সিভিল সার্জনকে অবহিতক্রমে এবং এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা কোর্স্ পরিচালনা কবে কমপক্ষে ২ জন ডাক্তার দ্বারা খাতা মূল্যায়ন করে সীলসহ স্বাক্ষর প্রদান সাপেক্ষে এবং আঞ্চলিক পরিচালকের সীলসহ স্বাক্ষর প্রদান করে মূল্যায়নকৃত খাতা প্রধান কার্যালয়ে পাঠাতে হবে।
৭৷ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত মূল সনদপত্র আধুনিক প্রশিক্ষণ উপকরণ, আইডি কার্ড্, শিক্ষা উপিকরণ, কোর্স্ শিডিউল, বিষয়ভিত্তিক সিলেবাস, পরীক্ষা পদ্ধতি, রেজিষ্ট্রেশন/এ্যডমিট কার্ড্,পরীক্ষার খাতা, প্রশ্নপত্র ইত্যাদি ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন এর প্রধান কার্যালয় কতৃক সরবরাহ করা হবে।
৮৷ ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের যে কোন স্থানে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, টেকিনিক্যাল কলেজ, মেডিক্যাল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্যাক্তি মালিকানা যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এক্রিডিটেশন এর মাধ্যমে এ্যাফিলিয়েশন নিয়ে কাজ করতে পারবে এবং যার সুফল আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলো ও ভোগ করতে পারবে।
৯৷ প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রের সকল কর্ম্কর্তা/কর্মচারীকে ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন থেকে কারিগরী ও দক্ষতার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।
১০৷ আঞ্চলিক কেন্দ্রের পূর্ণ্ স্বাধীনতা থাকবে এবং পরিচালনার লক্ষ্যে ৫ সদস্য বিশিষ্ট স্থানীয় একটি আঞ্চলিক পরিচালনা পরিষদ থাকবে যা ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে, আঞ্চলিক পরিচালনা পরিষদ থেকে সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন এর সাধারণ সদস্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করাবেন।
১১৷ আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনার ক্ষেত্রে ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির রেজুলেশন এর ফটোকপি, স্থানীয় ইউনিয়ন/পৌরসভা /উপজেলা কর্তৃক প্রদত্ব ট্রেডলাইসেন্স এর ফটোকপি, ব্যাংক একাউন্ট নম্বর(যদি থাকে) এবং পরিচালকের ২ কপি পাসপোট সাইজের ছবি ও ভোটার আইডিকার্ড্ এর ফটোকপি এবং অনুমোদন এর জন্য নির্ধারিত ফি জমা প্রদান করে ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান বরাবর আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনার জন্য আবেদন করতে হবে। ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন সকল কাগজপত্র যাচাই সাপেক্ষ্যে আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনার অনুমোতি প্রদান করবেন।
১২৷ আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র মেডিক্যাল কোর্স্ পরিচালনার জন্য শর্ত্ সাপেক্ষ্য বিশেষ অনুমোদন নিতে হবে এবং নীতিমালা ১১ বলবৎ থাকবে।
১৩৷ নিদিষ্ট বোর্ড্ ছাড়া প্রশিক্ষণার্থীদের মূল সনদপত্র BTTDC কর্তৃক ইস্যু করা হবে তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে স্ব স্ব আঞ্চলিক কেন্দ্রে বিতরণ করা হবে।
১৪৷ ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন এর প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে কম্পিউটারাইজড ইন্টারনেট স্থাপনসহ কমপক্ষে ৫টি কম্পিউটার ১টি প্রিন্টার ২০ জন ছাত্র/ছাত্রী একসাথে বসে ক্লাস করার প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র থাকবে।
১৫৷প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে ১জন আঞ্চলিক পরিচালক,কমপক্ষে ২জন শিক্ষক,১জন বেসরকারী ডাক্তার,১জন কম্পিউটার অপারেটর,ট্রেডভিত্তিক ইনষ্টাক্টর,১জন ক্লার্ক্ কাম-ক্যাশিয়ার,১জন পিয়ন ও ১জন গার্ড্ থাকতে হবে।
১৬৷ বার্ষিক প্রশিক্ষণ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী (জানুয়ারী-মার্চ্,এপ্রিল-জুন,জুলাই-সেপ্টেম্বর,অক্টোবর-ডিসেম্বর-৩মাসের কোস),(জানুয়ারী-জুন,জুলাই-ডিসেম্বর-৬মাসের কোস) এবং(জানুয়ারী-ডিসেম্বর অথবা জুলাই-জুন-১বছর মেয়াদী কোস)প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।ইহা ছাড়াও বিশেষ কোন প্রশিক্ষণ কোর্স্ পরিচালিত করতে হলে তা প্রধান কার্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে।
১৭৷ প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে (মেডিক্যাল কোর্স্ বাদে) ভর্তিকৃত শিক্ষাথীদের রেজিষ্টেশন ফি বাবদ ৩ মাসের ৩০০/=(তিনশত)৬মাসের ৫০০/=(পাঁচশত)এবং ১বছর মেয়াদীর জন্য ৮০০/=(আটশত)টাকা প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করে রেজিষ্টেশন/এ্যাডমিট কার্ড্ গ্রহণ করতে হবে।
১৮৷ প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে,শিক্ষা উপকরণ,কোর্স্ শিডউল, বিষয়ভিত্তিক সিলেবাস, পরীক্ষার রুটিন, প্রবেশপত্র ইত্যাদি কোর্সভিত্তিক ফাইনাল পরীক্ষার পূর্বে হেড অফিস হতে সরবরাহ করা হবে।শুধুমাত্র কোর্সভিত্তিক পরীক্ষার দিন প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্রের ই-মেইলের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র প্রকাশ করা হবে,তার পর আঞ্চলিক পরিচালক যথাসময়ে পরীক্ষা গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ঠ কোর্স্র ইনস্টাক্টর দ্বারা খাতা মূল্যায়ন করে সীলসহ স্বাক্ষর প্রদান সাপেক্ষে এবং আঞ্চলিক পরিচালকের সীলসহ স্বাক্ষর প্রদান করে মূল্যায়নকৃত খাতা প্রধান কার্যালয়ে পাঠাতে হবে। বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র মূল্যায়নকৃত খাতা যাচাই করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মূল সনদপত্রপ্রদান করবেন এবং ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আঞ্চলিক কেন্দ্রের ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হবে।
১৯৷ প্রতিটি আঞ্চলিক কেন্দ্র থেকে আদায়কৃত ফিসমূহ হতে আধুনিক শিক্ষা উপকরণ,কোর্স্ শিডউল,পরীক্ষার রুটিন,পরীক্ষার খাতা,প্রশ্নপত্র,মূল সনদপত্র ইত্যাদি ফাউন্ডেশনের জনবল ও অবকাঠামো খাতে ব্যয় করা হবে।
২০৷ প্রতিটি আঞ্চলিত কেন্দ্রে ভর্তিকৃত শিক্ষাথীদের তথ্য BTTDC এর (www.bttdc.org)ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর ছবিসহ তথ্যফরম পূরণ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হার্ড্ কপি প্রিন্ট করে কোর্স্ বিভাগ ওয়ারী শিক্ষার্থী প্রতি নির্ধারিত ফিসহ ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন এর প্রধান কার্যালয়ের নির্ধারিত অফিসার এর স্বাক্ষর প্রদান সাপেক্ষে জমার রশিদ নিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে এবং পরবর্তীতে রেজিষ্টেশন/প্রবেশপত্র গ্রহণ করার সময় হার্ড্ কপি এবং জমার রশিদ দেখাতে হবে।
২১৷ ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন তথ্য ও কারিগরী জ্ঞান আদান প্রদানের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন এবং অনলাইন/অফলাইন শিক্ষা ক্যাম্পাস, প্রশিক্ষণ প্রদান ও পরিচালনা করতে পারবে।
২২৷ ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য দেশী ও বিদেশী ব্যক্তি বা সংস্থার নিকট থেকে যে কোন প্রকার সহযোগিতা গ্রহণ করতে পারবে।
২৩৷ ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন এর অনুমোদনক্রমে দেশী/বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়,শিক্ষা,স্বাস্থ্য গবেষণা,মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারষ্টান্ডিং’’ এর মাধ্যমে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে সাধারণ,কারিগরি ও তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করাতে পারবেন।
২৪৷ ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীকে বৃত্তি এবং স্কলারশিপ,দেশের বরেণ্য ব্যক্তি ও গুরীজনকে পদক প্রদান করতে পারবে।ইহা ছাড়াও যে কোন সমস্যা বা উদ্ভৎ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা প্রধান কাযালয় ও আঞ্চলিক কেন্দ্রের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে।প্রয়োজনে ইউনির্ভাসাল ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী কাউন্সিল উক্ত নীতিমালা পরিবর্তন,পরিবর্ধন করতে পারবেন।
২৫৷আঞ্চলিক কেন্দ্র যদি কোন প্রকার অসদাচরণ বা অসৎ উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে কোন প্রকার জালিয়াতি বা নিয়ম বহির্ভূত কাজ করে থাকেন তা হলে তাদের নিবন্ধন বাতিল হবে এ ক্ষেত্রে কোন প্রকার আপাত্তি থাকবে না। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
মোঃ শাহ্ আলম নূর আকাশ
চেয়ারম্যান
ইউনিভার্সাল ফাউন্ডেশন, আলফা এইচ এন্ড ই ডেভেলপমেন্ট লি:
ও
বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্র