শিরোনাম:
স্বাগতম
আমাদের সম্পর্কে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।আসসালামু আলাইকুম।আমাদের বাংলাদেশে শিক্ষিত হারের সংখ্যা বাড়লেও চাকুরির বাজার খুবই মন্দা। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়ছে বেকারত্ব। তাই বাংলাদেশ কারিগরি প্রশিক্ষণ ও অগ্রগতি কেন্দ্রের মাধ্যমে লাখো বেকারের মুখে সর্ট কোর্সের মাধ্যমে হাসি ফুটিয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবা একটি স্বীকৃত মানবাধিকার এবং এটি মানব সম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে সার্বজনীনভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি’র ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি টার্গেটের মধ্যে তিন নম্বর গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্বাস্থ্য সেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে যার সময়সীমা ২০৩০ সাল।
এই স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হলে চিকিৎসকের পাশাপাশি প্রয়োজন স্বাস্থ্য সহায়ক কর্মী। যেমন নার্স, বিভিন্ন বিষয়ে টেকনোলজিস্ট ও সহকারি ডাক্তার ও পল্লী চিকিৎসক। মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে এদের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে বাংলাদেশ কারগরি প্রশিক্ষণ অগ্রগতি ও কেন্দ্র (বিটিটিডিসি) ১৯৯৭ সালে হেলথ এ্যালাইড কোর্সগুলো প্রথম শুরু করে।
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে স্বাস্থ্য সহায়ক জনবল তৈরির বিকল্প নেই। রাষ্ট্রের নিকট জনগণের অন্যতম চাহিদার একটি হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা। দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করতে হলে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। এজন্যই সরকার জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি নির্ধারণ করেছে যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে সংবিধান ও আন্তর্জাতিক সনদ সমূহের আলোকে চিকিৎসাকে অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। সরকার স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হাসপাতালগুলোর পাশাপাশি উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিক,